এই পদক্ষেপের সত্যতা নিশ্চিত করে, কলকাতার মেয়র এবং নগর উন্নয়ন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম বলেছেন যে এই গোয়ালঘরের মালিকদের নদীয়া জেলার কল্যাণীতে একটি বিকল্প জায়গা দেওয়া হবে। তিনি বলেন, প্রথমে আমাদের লোকজন পুরো শহরের চারপাশে জরিপ করবে এবং যেসব এলাকায় এখনো এ ধরনের অবৈধ গরুর আস্তানা চলছে সেগুলো চিহ্নিত করবে।
মেয়র বলেন, এরপর কেএমসি প্রথমে তাকে নোটিশ পাঠাবে। পুলিশ আধিকারিকদেরও এই ধরনের অবৈধ গোয়ালঘরের একটি তালিকা সরবরাহ করা হবে এবং আমরা এই শেডগুলি (গরু শেড) স্থানান্তর করতে তাদের সহযোগিতা চাইব।
